কিভাবে ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করবেন : অফপেজ SEO এর কৌশলসমূহ
কিভাবে ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করবেন তা নিয়ে ভাবছেন, তাহলে এই আর্টিকেল আপনার জন্য। ব্লগে অফপেজ SEO এর মূলমন্ত্র হলো ওয়েবসাইটে ব্যাকলিংক যুক্ত করা। ব্যাকলিংক হল অন্যের
ওয়েবসাইট হতে আপনার ওয়েবসাইটে প্রদানকৃত একটি লিংক, যা সার্চ ইঞ্জিনকে
আপনার আর্টিকেলের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
এ আর্টিকেলে ব্যাকলিংকের বিভিন্ন কৌশল নিয়ে আমি এমনভাবে আলোচনা করেছি, যাতে আপনি সহজে বুঝতে পারেন। এসব কৌশল প্রয়োগ করতে পারলে আপনি ব্লগে অর্গানিক ট্রাফিক বাড়াতে সক্ষম হবেন। আর দিন শেষে ওয়েবসাইটে অর্গানিক ট্রাফিক বাড়ানো আপনার প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত।
পেজ সূচিপত্রঃ যেভাবে আপনার ব্লগে ব্যাকলিংক পাবেন
যেভাবে আপনার ব্লগে ব্যাক লিঙ্ক পাবেন
ব্যাকলিংক কেনার সময় করনীয় বিষয় সমূহ
আপনার ওয়েবসাইটে ব্যাকলিঙ্ক বাড়লে গুগলের কাছে সেটা গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে, তবে মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দিন শেষে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানো। প্রথমে আপনি ব্যাকলিংক তৈরি করার উপর জোর দিবেন। যদি সেটা সম্ভব না হয়, তবে আপনি ব্যাকলিংক অন্য ওয়েবসাইট থেকে কিনতে পারেন। কেনার সময় আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যা নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- স্পাম স্কোরঃ ব্যাকলিংক কেনার সময় আপনি স্প্যাম স্কোর চেকারের মাধ্যমে স্কোর দেখে নিতে পারেন। সাধারণত স্প্যাম স্কোর 20 এর নিচে হলে ব্যাকলিঙ্ক করা যাবে।
- ডোমেন অথরিটিঃ একটা ওয়েবসাইটের ডোমেইন অথরিটি যত বেশি সে ওয়েবসাইট তত পাওয়ারফুল। আপনি বেশি ডোমেইন অথরিটি সম্পন্ন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক কিনতে পারেন।
- ব্যাকলিংক কেনার আরেকটি মাপকাঠি হল আউট বন্ড ডোমেইন। একটা ওয়েবসাইটের আউট বন্ড ডোমেইন যত কম থাকবে তাদের কাছ থেকে ব্যাকলিংক কিনলে ফলপ্রসূ রেজাল্ট পাওয়া যাবে।
- ব্যাকলিংক কেনার সময় আরেকটি মাপকাঠি হল ট্রাফিকের সংখ্যা বিবেচনা করা। যদি কোন ওয়েবসাইটে নিয়মিতভাবে ট্রাফিক আসে, তাহলে এই ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নেওয়া যেতে পারে। আশা করা যেতে পারে আপনি উপরোক্ত প্যারামিটার গুলো খেয়াল রাখলে ক্রয়কৃত ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক এসইও র্যাংকিং এর ক্ষেত্রে পজেটিভ ভূমিকা রাখবে।

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url